প্রবল কনকনে ঠান্ডায় পর্যটকদের প্রথম পছন্দ টয় ট্রেন
নিজস্ব সংবাদদাতা : কনকনে ঠান্ডা, সাথে প্রবল ঠান্ডা হাওয়া , দার্জিলিং এখন পর্যটকে ভিড়ে আচ্ছন্ন। রেকর্ড পর্যটক এর মাঝে আরেকটি খবর, টয় ট্রেন। বিশেষ করে বিদেশীদের কাছে এই বছর প্রথম পছন্দ টয় ট্রেন। আফ্রিকা এবং আমেরিকার প্রচুর পর্যটক এই বছর পাহাড়ে এসেছেন। পাহাড়ে তাদের প্রথম পছন্দ তৈরি হয়েছে এই টয় ট্রেনকে ঘিরে, পাহাড়ের মধ্য দিয়ে কিভাবে এই টয় ট্রেন চড়লে এটাই তাদের কাছে বিস্ময়কর। সবচাইতে বড় কথা টয় ট্রেনের আধুনিকতাও পছন্দ হয়েছে তাদের। এনজিপি থেকেই টয় ট্রেনের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করছেন বিদেশি পর্যটকেরা, কিভাবে যেতে হবে কিভাবে টিকিট কাটতে হবে, কি কি সুবিধা আছে সবকিছু। বিদেশীরা জানিয়েছেন এই ধরনের অভিজ্ঞতা তাদের কাছে খুব কমই হয়েছে। তাই এবার তারা চড়তে চান টয় ট্রেন। সময় এবং সময়ের আশেপাশে যদি পারা যায় তারা উঠতে চাইছেন এই টয় ট্রেনেই। এই বছরে পর্যটন যে অনেকটাই উপরের দিকে আছে , তার প্রথম কৃতিত্ব এই টয়ট্রেন কে দিতে চান বিশেষজ্ঞরা। পাহাড়ি আবহাওয়া, এর মাঝে টয় ট্রেনে সৌন্দর্য উপভোগ করা , এটাই বিদেশীদের কাছে অনেক। সব মিলিয়ে নিজেদের হারানো সম্মান অনেকটাই দার্জিলিং ফিরে পেল এই টয় ট্রেনের জন্যই। স্বীকার করলেন পর্যটন বিশেষজ্ঞ রাও।
তারা জানিয়েছেন, সারা বছর ধরে যে পরিমাণে বিদেশি পর্যটক শৈল শহরে এসেছেন, তাদের মধ্যে ৯০% মানুষ টয় ট্রেনে উঠতে পছন্দ করছেন, শুধু তাই নয়, শৈল শহরে যদি তারা আবার আসেন, তবে আবার চাপবেন এই টয় ট্রেনে। এ থেকেই বোঝা যায় শৈল শহরে টয় ট্রেনের জনপ্রিয়তা কতখানি। শুধু বিদেশি না, বাংলার বাইরে পর্যটকদেরও মন কেড়ে নিয়েছে এই টয় ট্রেন, যারাই আসছেন জিজ্ঞাসা করো নিচ্ছেন টয় ট্রেনের সুবিধা আছে কিনা। সবমিলিয়ে শৈল শহর এখন টয় ট্রেনে আক্রান্ত।