Rahul Basak, একমাত্র প্রথম বাঙালি উদ্যোক্তা যিনি বাংলা ভাষা ব্যবহার করেছেন তার ওয়েবসাইট এ
বেস্ট কলকাতা নিউজ : পরিসংখ্যান বলে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ৭ জন মানুষ এর মধ্যে এক জন এমন মানুষ থাকেন যিনি বাংলা ভাষা বোঝেন।সংখ্যা তা হলে ৩০ কোটি ছাড়িয়ে যাই।এটি কেবল একটি ভাষা নয় অনেক লোকের জন্য, এটি আবেগেরও একটি ক্ষেত্র। রাহুল বসাক তাদের মধ্যে একজন, যিনি বাঙালি হিসাবে দেশের বিভিন্ন উচ স্তরে বক্তৃতা দেন তার প্রচেষ্টার মাধ্যমে। আজকে তিনি অনন্তঃ জনপ্রিয় একজন উদ্যোক্তা হিসাবে। সম্প্রতি, তিনি একটি বাংলা এডিশন লঞ্চ করেছেন তার নিজেস্ব ওয়েবসাইটটির। এমন উদ্যোগ পশ্চিম বাংলার কোনো উদ্যোক্তাপতির মধ্যে এর আগে কখনো দেখা যায়নি ।
রাহুল বসাক জানিয়েছেন -“এটা আমাদের একটা বিটা ভার্সন লঞ্চ করেছি, আমরা খুব শীঘ্রই আমরা এটা কে আরও বৃহৎ আকারে এডুকেশনাল পারপাস এ তুলে ধরবো সকলের সামনে । আমি নিজে একজন ছোট শহর এর থেকে বাংলা মিডিয়াম এ পড়াশোনা করা ছাত্র, তাই আমি সত্যি এ খুব আনন্দ অনুভব করছি এই এডিশনটা অথাৎ বাংলা এডিশনটা লঞ্চ করতে পেরে । এই পৃথিবীর বিভিন্ন কোণে যে সমস্ত বাংলার প্রতি আগ্রহী মানুষ আছে আমি খুব গর্বিত তাদের কাছে, তাদের নিজের ভাষা নিয়ে পৌঁছাতে পেরে। এবং শুধু তাই নয় ধীরে ধীরে এন্ট্রেপ্রেনারশিপ, পাবলিক স্পিকিং এই সব বিষয় আমার ওয়েবসাইটের এর থেকে বিনামূল্যে সব তথ্য পাওয়া যাবে।”
রাহুল বসাক একজন সিরিয়াল উদ্যোক্তা, “আমার ক্যানভাস ®” এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও, “মাই ক্যানভাস টক” এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান সম্পাদক, আন্তর্জাতিক পডকাস্ট এর প্রতিষ্ঠাতা এবং হোস্ট “রাহুলের সাথে ফুর্তির কথা”, “শেখার সাথে রাহুল” এর প্রতিষ্ঠাতা। সম্প্রতি মাই ক্যানাস টককে উদ্যোক্তা কনক্লেভে “বিজয়ী হিসাবে ভূষিত করেছেন “দ্য বেঙ্গল চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি” “”। ট্যাড্ এক্স (3-টাইমস), জোশ টকস, দেব কথাবার্তা (গুগল বিকাশকারী প্রোগ্রাম), স্পেস টক (নাসা স্পেস স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ইন্ডিয়া), একাধিক আইআইটি, এনআইটি, ভারত সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে 60 টিরও বেশি সংস্থার কাছে রাহুল একজন জাতীয় খ্যাতিযুক্ত মূল বক্তও । সম্প্রতি, একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা “ম্যাপ অফ মি গাই টু স্কুলে” রাহুল বসাকের জীবন নিয়ে সংক্ষিপ্ত ডকুমেন্টেশন তৈরি করেছে। এগুলি ছাড়াও তিনি নিয়মিতভাবে স্থান পান জাতীয় বা আন্তর্জাতিক সংবাদ, পডকাস্ট, রেডিওতে । সম্প্রীতি রাহুল সিলভারিং ফাউন্ডেশন (তামিলনাড়ু, ভারত) দ্বারা, “40 বছরের কম বয়সী ভারতের সবচেয়ে অনুপ্রেরণামূলক” এই খেতাব টি ও অর্জন করেন