মানুষের সেবাতে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চান ডাক্তার শীর্ষেন্দু পাল
শিলিগুড়ি : ডাক্তার শীর্ষেন্দু পাল শিলিগুড়ির বুকে একজন গর্বিত বাসিন্দা। নিজেকে যদিও সেইভাবে দেখতে চান না ডাক্তার পাল। জানালেন ডাক্তার হবার পাশাপাশি এই সমাজের প্রতি আমার একটা আলাদা দায়িত্ব এবং কর্তব্য আছে আমি সেটাই করতে চাই। কি না করছেন তিনি বিনা পয়সাতে রোগী দেখছেন,চোখের জন্য আলাদা শিবির করছেন, সাধারন অসহায় লোকেদের জন্য খাবারের ব্যাবস্থা করছেন, দুস্থদের ছেলেমেয়েদের জন্য পড়াশোনার ব্যাবস্থা করছেন। শিলিগুড়িই শুধুমাত্র নয় শিলিগুড়ির বাইরে গিয়ে ডাক্তার বাবু রোগী দেখছেন, নিজে শিবির করে দায়িত্ব নিয়ে পড়াশোনা করিয়েছেন দুস্থদের ছেলে মেয়েদের। শিলিগুড়ি লায়নস্ এর অন্যতম কর্নধার শীর্ষেন্দু পাল জানালেন আমি আমার মধ্যে দিয়ে আনন্দ পেতে চাই। এই অসহায় সাধারন মানুষ গুলোর মধ্যে দিয়ে তিনি যে আনন্দ খুজে পেয়েছেন তার কোন ভাষা নেই বলে জানালেন তিনি।
ডাক্তার শীর্ষেন্দু পাল আরো জানান ছোটবেলার থেকেই আমি আমার বাবা মায়ের কাছ থেকে শিখেছি মানুষের বিপদে মানুষের পাশে দাড়াতে। আমি নিজে সেটাই মনে করি বলে জানালেন ডাক্তার শীর্ষেন্দু পাল। তিনি আরো জানালেন সামনের বছরে তার বেশ কিছু পরিকল্পনা আছে সেটা তিনি করবেন।এর মধ্যে তিনি চক্ষু পরিক্ষা শিবির, রক্তদান শিবির এবং সাস্থ্য পরিক্ষা শিবিরের আয়োজন করেছিলেন নিজের দায়িত্বে। জানারেন মানুষের সাড়া তিনি ডালোই পেয়েছিলেন। এই ধরনের শিবির তিনি আগামীদিনে গোটা শিলিগুড়ি শহরের বুকেই করতে চান বলে জানালেন ডাক্তার বাবু। আমার আগামীদিনের লক্ষ শিলিগুড়ির প্রতিটি মানুষের পাশে গিয়ে দাড়ানো। এটা হয়ত কোনভাবেই সম্ভব নয়। তবুও চেষ্টা করতে দোষ কোথায় জানালেন ডাক্তার শীর্ষেন্দু পাল। যিনি ডাক্তারীকে পেশা হিসাবে মানলেও এটা বিশ্বাস করেন মানুষের পাশে দাড়ানোটা মানুষের সবচাইতে বড় কর্তব্য। আর সেটাই তিনি করে যেতে চান।