সংবাদপত্র দৈনিক জাগরণের বিশেষ সম্মান অনুষ্ঠানে পুরস্কৃত করা হলো শিলিগুড়ির গর্ব এবং বাংলার অন্যতম সেরা টি স্টল নেতাজি কেবিন কে
শিলিগুড়ি : সংবাদপত্র দৈনিক জাগরণ এক বিশেষ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সম্মানিত করল শিলিগুড়ি তথা বাংলার অন্যতম সেরা চায়ের দোকানে নেতাজি কেবিন কে। এক বিশেষ অনুষ্ঠানে নেতাজি কেবিনের কর্ণধার প্রন বিন্দু বাগচীর হাতে পুরস্কার তুলে দেন সিকিমের রাজ্যপাল এবং সিকিমের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন দার্জিলিংয়ের সাংসদ রাজু বিস্তা। এদিন প্রণবিন্দু বাগচীকে সম্বর্ধনা দিয়ে তার হাতে ফলোক এবং পুষ্পস্তবক তুলে দেওয়া হয়। এদিন উপস্থিত ছিলেন শিলিগুড়ির বিখ্যাত নামি ব্যাক্তিত্ব রা রা।
এদিন প্রণবিন্দু বাগচী জানান আমি প্রচন্ডভাবে গর্ববোধ করছি সম্মানীয় অতিথিদের হাত থেকে পুরস্কার নেওয়ার জন্য। আমি আমার কাজ সঠিকভাবে করতে পেরেছি বলেই হয়তো এই পুরস্কার পেলাম। আমি সবসময় চেষ্টা করি আমাদের সবাইকে নিয়ে চলার। কারন এই কৃতিত্ব আমার একার নয় এই কৃতিত্ব আমাদের সবার আমার দোকানে যারা বছরের পর বছর থাকেন এবং আমাদের এই “নেতাজি কেবিন “এর সন্মান যারা বাড়িয়ে তুলছেন তাদের সবার। আজকে আমার প্রয়াত বাবা মন্টু বাগচীর দেখানো পথে আমি চলেছি, তার আশীর্বাদ আছে আমাদের সাথে, সেই কারনে এতো দূরে আমরা যেতে পেরেছি। আমাদের সবার চেষ্টা এবং চিন্তার কারণে এটা নেতাজি কেবিনের এই সাফল্য এবং সুনাম। নেতাজি কেবিনের চা এবং টোস্ট এখন সারা বাংলাতে অন্যতম সেরা। এই “সেরা “বানানোর কৃত্রিত্ব সবার। যারা এখানে চা খেয়ে সুনাম করেন তারাও এই সুনামের সমান অধিকারী। আজকে বছরের পর বছর ধরে এতো চেষ্টা করে আমি এই জায়গাতে পৌঁছে এসেছি তার একটাই শেষ কথা ভালো করে ভালো ভাবো তবেই উন্নতি হবে। আজকে শিলিগুড়িতে যত মানুষ আসেন তাদের আশীর্বাদ আছে আমার সাথে এটাই আমার কাছে একটা আলাদা অনুভূতি এবং অনুভব জানালেন প্রণবিন্দু বাগচী। এদিন পুরস্কার নিয়ে প্রণবিন্দু বাবু দোকানে আসলেই উল্লাসে ফেটে পড়েন তার কর্মীরা। তার স্ত্রী পাপিয়া বাগচী জানালেন আমাদের অনেক চেষ্টা এবং চিন্তা আমাদের এই জায়গা তে নিয়ে এসেছে ” নেতাজি কাবিন কে। তাই আমরা আরো এগিয়ে যাব আরো মানুষের আশীর্বাদ পাবো।