এবারে লেখক এবং সাহিত্যিকদের কাছেও সেরা হল নেতাজি কেবিন
শিলিগুড়ি : দোকানে আসেন অনেক মানুষ, শিলিগুড়িতে লেখক এবং সাহিত্যিক দের কাছেও সেরা বলে বিবেচিত হল শিলিগুড়ির গর্ব “নেতাজি cabin”। উত্তরবঙ্গ তো বটেই দক্ষিণবঙ্গের লেখক দের কাছে অত্যন্ত প্রিয় হয়ে উঠেছে এই নেতাজি কেবিন। কারণ হিসাবে তারা জানিয়েছেন সবার সেরা হলো নেতাজি কেবিনের “চা “। যেটার জন্যই সারা বাংলা জুড়ে বিখ্যাত হয়ে উঠেছে নেতাজি কেবি ন। অনেক লেখক এই দোকানে আসেন তাদের গল্প কিভাবে তৈরি করবেন সেটা চিন্তা করে। আবার অনেকে এখানে বসে বসেই লিখে ফেলেন একের পর এক পাতা। কলকাতার এক বিখ্যাত সাহিত্যিক জানিয়েছেন তার সাথে নেতাজি কেবিনের সম্পর্ক প্রায় ১৫ বছর ধরে। ইনি শিলিগুড়ি আসলেই এই দোকানে আসেন। তিনি জানাবেন আমি যখনই এই দোকানে আসি তখন কমপক্ষে দুই থেকে তিন কাপ চা খাই, আর নতুন গল্পের চিন্তা করি। উত্তরবঙ্গ এর মধ্য যে কটি সেরা জায়গা আছে আমার গল্প লেখার জন্য নেতাজি কেবিনের এই চেয়ার টেবিল আমার কাছে অন্যতম সেরা জায়গা। কেন জানি না এখানে আসলে আমার অনেক গল্প নতুন ভাবে তৈরি করতে ইচ্ছা করে। একই কথা বলেছেন কলকাতা থেকে আসা অনেক বিখ্যাত বিখ্যাত ব্যক্তিরাও। আমরা তো শিলিগুড়িতে বেশি দিন থাকি না যাওয়া আসার পথে দুই একদিন হয়তো থাকি, কিন্তু যাওয়া যাতায়াতের পথে।
অনেকেই জানিয়েছেন কিভাবে চা তৈরি করা হয় তা এই দোকানের মালিক ধনবেন্দু বাবুকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, প্রণবানন্দ বাবু ও সহজে সব উত্তর তাদের কাছে দিয়ে দিয়েছেন। গোটা দক্ষিণবঙ্গের মানুষ যারা বহুদিন ধরে শিলিগুড়িতে আসছেন তারা এই বিধান মার্কেটে নেতাজি কেবিনের রেগুলা খরিদ্দারে পরিণত হয়েছে। তাইতো সবার চেয়ে উপরে আছেন নেতাজী কেবিন। কলকাতার এক বিখ্যাত ব্যবসায়ী জানিয়েছেন ব্যবসার কাজে আমি যখনই শিলিগুড়িতে আসি তখনই আমি নেতাজি কেবিনে আসি টোস্ট ওমলেট এবং চা খেতে , আমি নিজের পরিবার নিয়ে আসি। আমার কাছে সেরা দোকান হয়ে আছে এই নেতাজি কেবি ন। আগামী কয়েক বছরেও এই দোকানের গরীমাকে কেউ নস্ট করে দিতে পারবে না বলে দাবি তার। গোটা বাংলার কাছে নেতাজি কেবিনে চা এখন অল্প দিনের মধ্যেই সেরা হয়ে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে। এটা নিয়ে হয়তো উত্তরবঙ্গবাসি একদিন গর্ব করবে।