কেটে গিয়েছে সমস্ত জটিলতা , খিদিরপুরে মাটির নীচে নামল দেশের বৃহত্তম বোরিং মেশিন, কাজ শুরু হল মেট্রো রেলের সুড়ঙ্গ খননের
বেস্ট কলকাতা নিউজ : রাজ্য সরকারের জমি জটিলতা কেটে গিয়েছে। ভারতীয় সেনার তরফেও দেওয়া হয়েছে ‘নো অবজেকশন’। ফলে সব টালবাহানা শেষে শুরু হল কাজ। খিদিরপুরে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৭ মিটার নীচে টানেল বোরিং মেশিন দিয়ে সুড়ঙ্গ খননের কাজ শুরু হল বৃহস্পতিবার। কলকাতা মেট্রোর জেনারেল ম্যানেজার পি উদয়কুমার রেড্ডির উপস্থিতিতে কাজ শুরু করল ‘রেল বিকাশ নিগম লিমিটেড’। জমি জটিলতায় দীর্ঘদিন ধরে আটকে ছিল কাজ। এবার পুরোদমে কাজ এগোবে জোকা-এসপ্লানেড তথা কলকাতা মেট্রোর পার্পল লাইনে। দুটি টানেল বোরিং মেশিন নামানো হয়েছে, ‘দুর্গা’ এবং ‘দিব্যা’।
আপ লাইনে অর্থাৎ পার্ক স্ট্রিটমুখী লাইনে সুড়ঙ্গ খনন করবে ‘দুর্গা’, আর ডাউন লাইনে অর্থাৎ জোকামুখী লাইনে সুড়ঙ্গ খনন করবে ‘দিব্যা’। মেশিনগুলির দৈর্ঘ্য প্রায় ৯০ মিটার এবং ওজন ৬৫০ টন। মেশিনটি তামিলনাড়ু থেকে ৬৫৩ কিলোমিটার পথ পার করে কলকাতায় নিয়ে আসা হয়েছে।
জোকা-এসপ্ল্যানেড মেট্রো করিডরে খিদিরপুর থেকে পার্কস্ট্রিট পর্যন্ত টানেল তৈরির কাজের জন্য টানেল বোরিং মেশিনটি ব্যবহার হবে। খিদিরপুর শ্যাফট থেকে নামানো হয়েছে সেই মেশিন। প্রথমে খিদিরপুরের সেন্ট থমাস স্কুল চত্বর থেকে ভিক্টোরিয়া পর্যন্ত ১.৭ কিমি পথ তৈরি করবে এই টানেল বোরিং মেশিন। এরপর ভিক্টোরিয়া থেকে পার্ক স্ট্রিট অংশের ৯০০ মিটার টানেল তৈরি করবে এই মেশিনটি। সেখান থেকে লাইনটি এসপ্ল্যানেডের সঙ্গে যুক্ত হবে।

বর্তমানে পার্পল লাইনে জোকা থেকে মাঝেরহাট পর্যন্ত বাণিজ্যিক পরিষেবা চালু আছে। জোকা-এসপ্ল্যানেড মেট্রো করিডরে আপাতত মোট চারটি স্টেশন হবে ভূগর্ভস্থ। পরে পঞ্চম স্টেশনও তৈরি হবে। আপ লাইনে অর্থাৎ পার্ক স্ট্রিটমুখী লাইনে সুড়ঙ্গ খনন করবে ‘দুর্গা’, আর ডাউন লাইনে অর্থাৎ জোকামুখী লাইনে সুড়ঙ্গ খনন করবে ‘দিব্যা’। মেশিনগুলির দৈর্ঘ্য প্রায় ৯০ মিটার এবং ওজন ৬৫০ টন। মেশিনটি তামিলনাড়ু থেকে ৬৫৩ কিলোমিটার পথ পার করে কলকাতায় নিয়ে আসা হয়েছে।
জোকা-এসপ্ল্যানেড মেট্রো করিডরে খিদিরপুর থেকে পার্কস্ট্রিট পর্যন্ত টানেল তৈরির কাজের জন্য টানেল বোরিং মেশিনটি ব্যবহার হবে। খিদিরপুর শ্যাফট থেকে নামানো হয়েছে সেই মেশিন। প্রথমে খিদিরপুরের সেন্ট থমাস স্কুল চত্বর থেকে ভিক্টোরিয়া পর্যন্ত ১.৭ কিমি পথ তৈরি করবে এই টানেল বোরিং মেশিন। এরপর ভিক্টোরিয়া থেকে পার্ক স্ট্রিট অংশের ৯০০ মিটার টানেল তৈরি করবে এই মেশিনটি। সেখান থেকে লাইনটি এসপ্ল্যানেডের সঙ্গে যুক্ত হবে। বর্তমানে পার্পল লাইনে জোকা থেকে মাঝেরহাট পর্যন্ত বাণিজ্যিক পরিষেবা চালু আছে। জোকা-এসপ্ল্যানেড মেট্রো করিডরে আপাতত মোট চারটি স্টেশন হবে ভূগর্ভস্থ। পরে পঞ্চম স্টেশনও তৈরি হবে।