নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মতোই উজ্জল হয়ে থাকুক আমার ” নেতাজি কেবিন “জানালেন কর্ণধার প্রনবিন্দু বাগচী
শিলিগুড়ি : আমার “নেতাজি কেবিন” থাকবে নেতাজির মতোই উজ্জ্বল হয়ে । যদি তাই হয়ে থাকে এটাই হবে আমার কাছে সবচাইতে বড় পাওনা। জানালেন নেতাজি কেবিনের কর্ণধার প্রণবেন্দু বাগচী। তিনি আরো জানালেন, এখন আধুনিক যুগ, আজকের যুগের ছেলেমেয়েরা আধুনিক চিন্তা ভাবনা নিয়ে চলে। এখন বাজারে ” তন্দুরি চা” জনপ্রিয়। তবুও আমি গর্ব করে বলতে পারি , আমার নেতাজি কেবিনের চা উজ্জ্বল হয়েই থাকবে। আমি মানুষকে ভালো চা খাওয়াতে বদ্ধপরিকর। জানালেন প্রন বিন্দু বাগচি। প্রণব বাবু এও জানালেন এমন কেউ নেই যারা আমার দোকানে আসেন নি। সারা বাংলা জুড়ে, এমনকি আমি বলতে পারি সারা ভারত থেকেও মানুষ আসেন একবারের জন্য আমার দোকানের চা খেতে। এটাই আমার কাছে সবচাইতে বড় পাওনা।

তিনি আরো বলেন , আমার বাবা যে শুরু করেছিলেন, আমি সেটাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারলেই আমার চাইতে বড় খুশি আর কেউ হবে না। তিনি এও বলেন নেতাজি তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, ভারতের স্বাধীনতার জন্য, আর আমি সেটা ক্ষুন্ন করতে পারি? কারন আমি তো তার নামেই নাম রেখেছি আমার সাধের দোকানের ” নেতাজি কেবিন “। মানুষকে যদি আমি ভালো চা নাই বা খাওয়াতে পারি, তবে কিভাবে আমার উদ্দেশ্য সফল হবে? সার্থক হবে? আমার দোকানে আমার কর্মচারীরা সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত, পরিশ্রম করে চলে, আমার দোকানের নামের পিছনে তাদের অবদানও কিন্তু কম নেই। তাই আমি চাই উজ্জ্বল হয়ে থাকুক আমার” নেতাজি কেবিন ” তবেই আমি ভাগ্য আমার পরিশ্রম সার্থক। আমার দোকানের নাম এবং উন্নতির পিছনে দরকার মানুষের আশীর্বাদ, আর সেটা আমি পাচ্ছি, এটাই এখন আমার কাছে সবচাইতে বড় পাওনা জানান প্রণববাবু।