উত্তরবঙ্গ থ্যালসেমিয়া সোসাইটির রজতজয়ন্তী বর্ষে সম্মানিত করা হলো বিশিষ্ট শিক্ষক সুকুমার ভাদুড়ীকে
শিলিগুড়ি : আয়োজিত হল উত্তরবঙ্গ থ্যালাসেমিয়া সোসাইটির রজত জয়ন্তী বর্ষ। এই দিনটি প্রতিবছরই মূলত শ্রদ্ধার সাথে পালন করে থাকে উত্তরবঙ্গ থ্যালাসেমিয়া সোসাইটি। যার কোনো রকম ব্যতিক্রম হলো না এবারেও, এদিন বহু বিশিষ্টজনের মাঝে উপস্থিত ছিলেন লীনা গঙ্গোপাধ্যায়। এমনকি এদিন উপস্থিত ছিলেন রাজ্য থ্যালাসেমিয়া সোসাইটির বহু বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গও । এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ডাক্তার শঙ্খ সেনের মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। এই দিনটিকে থ্যালাসেমিয়া দিবস হিসেবে পালন করা হয়। বহু রোগীর হাতে এদিন তুলে দেওয়া হয় প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম। উত্তরবঙ্গের থ্যালাসেমিয়া সোসাইটির অন্যতম কর্ণধার ডাক্তার বিমল বণিক এদিন জানান আমাদের কাজ আমরা করে যাব, শুধুমাত্র সময় দরকার কাজ করে যাওয়ার জন্য।

এই দিন বহু জনের মাঝে সম্বর্ধিত হলেন উত্তরবঙ্গের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, বলা যায় শিলিগুড়ির বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব সুকুমার ভাদুড়ি (বাঁ দিক থেকে দ্বিতীয়)। একদিকে তার পান্ডিত্য এবং অন্যদিকে তার শিক্ষকতা । এদিন তাকে বিশেষ ভাবে পুরস্কৃত করা হয় উত্তরবঙ্গ থ্যালাসেমিয়া সোসাইটির তরফ থেকে। এদিন তিনি জানান, যখন আমাকে আজকের অনুষ্ঠানের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হলো আমাকে পুরস্কৃত করা হবে বলে, তখনই আমি প্রচন্ড খুশি হয়েছিলাম। আমি অপেক্ষা করছিলাম আজকের দিনটির জন্য, আমি কৃতজ্ঞ উত্তরবঙ্গ থ্যালাসেমিয়া সোসাইটির কাছে যারা এত ব্যস্ততার মধ্য দিয়েও আমাকে সম্মানিত করলো। আমি কৃতজ্ঞ তাদের কাছে যারা আমার নাম মনে রেখে সম্মানিত করার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। এদিন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন শিলিগুড়ির বহু বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন শিক্ষক, এবং ঔপন্যাসিক গৌরী শংকর ভট্টাচার্য্য। সব মিলিয়ে এক মনোরম অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে উত্তরবঙ্গ থ্যালাসেমিয়া সোসাইটি পালন করল তাদের রজত জয়ন্তী বর্ষ।