শিলিগুড়ি থেকে সরাসরি ভিনরাজ্যে ,বর্তমানে পুনেতে কর্মরত শিলিগুড়িরই যুবক সমীরন
শিলিগুড়ি : বাবা-মার খুব আদরের ছেলে সমিরন। পড়াশোনায় প্রচন্ড মেধাবী, ছোটবেলা থেকেই ছিল সে। শিলিগুড়ির একটি নামকরা বাংলা মাধ্যম স্কুলে পড়াশোনা করেছে সে। মাধ্যমিকের গণ্ডি সহজেই অতিক্রম করার পর উচ্চমাধ্যমিকেও দারুন রেজাল্ট করেছে সে। আপাতত পুনেতে একটি বেসরকারি কোম্পানিতে কর্মরত সে। সে জানিয়েছে এতখানি আসার কৃতিত্ব তার বাবা-মা এবং তার পিসি ঠাকুমার। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং প্রচেষ্টার কারণে তার এই জগতে চলে আসা।

এদিকে শিলিগুড়ির ঘরোয়া পরিবেশ থেকে সে আজকে আইটি কোম্পানিতে কর্মরত। এতটাই এগিয়ে আসার জন্য কৃতিত্ব সে তার বাড়ির লোকেদেরও জানিয়েছে। আজকালকার দিনে সবাই যখন বিদেশে যাওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ে, তখন সমিরন উত্তর দিয়েছে তার কোন প্রয়োজন নেই। তার বাবা মায়ের ইচ্ছে এবং আকাঙ্ক্ষার কাছে কোন কিছুই বড় না। সে আমি জানিনা তবে এটাই আমার ঠিক মনে হয়। আমি বড় হব, মানুষের মতো মানুষ হব , এটাই আমার বাবা মায়ের একান্ত ইচ্ছে। আর এটাই আমার কাছে সবচাইতে বড় কাজ এবং দায়িত্ব।এমনকি শিলিগুড়িতে এলে তার পুরানো বন্ধুদের সাথে দেখা করতে চলে যায় সে, তাদের সাথে আড্ডা মারা তাদের সাথে চলে খাওয়া দাওয়া । এটাই তো আসল আনন্দ , জানায় সমীরন। সে জানিয়েছে ছোটবেলার দিনগুলো কখনো ভোলা যায় না। অন্তত আমিও ভুলতে পারবো না। তাই এত উঁচু পদে চাকরি করে সমীরন এত সহজ সরল সে জানিয়েছে আমি সব সময় মাটিতে পা রাখতে পছন্দ করি। আমি আধুনিকতার সাথে সাথে পুরনো জীবনকেও অনুভব করি। আর এটাই আমার বিশেষত্ব জানালো সমীরন।