২০২৬-এ সারপ্রাইজ দেব,এমনটাই জানালেন এশিয়াডে সোনাজয়ী জলপাইগুড়ির স্বপ্না বর্মন
জলপাইগুড়ি : ২০২৬-এ সারপ্রাইজ দেব, জলপাইগুড়ির পাহাড়পুরের ঢিংপাড়ায় নিজের গ্রামের বাড়িতে বসে এমনটাই জানালেন এশিয়াডে সোনাজয়ী স্বপ্না বর্মন। রেলের চাকরিতে ছুটি পেয়ে বাড়িতে এসে বাবা-মায়ের সঙ্গে নিজেদের জমিতে এখন ধান কাটার কাজে ব্যস্ত সোনার মেয়ে। বললেন, ‘আমার বাবা একসময় ভ্যান চালাতেন। মা চা বাগানে কাজ করতেন। পড়াশোনার পাশাপাশি আমিও দৈনিক ৬০ টাকা হাজিরায় কাজ করেছি। কোন পরিস্থিতি থেকে আমি উঠে এসেছি, তা কারও অজানা নয়। তাই সেলিব্রিটি হয়ে নয়, মাটির মেয়ে হিসেবে থাকতে চাই। সেকারণে বাবা-মায়ের সঙ্গে ধান কাটছি।’

২০২৬-এ কী সারপ্রাইজ থাকছে, ভাঙতে না চাইলেও স্বপ্না বললেন, ‘আমি উত্তরবঙ্গের মেয়ে। ফলে উত্তরের উন্নয়ন আমার ‘পাখির চোখ’। সবার প্রথমে ক্রীড়াক্ষেত্রে উন্নয়ন চাই। উত্তরবঙ্গে একটিও সিন্থেটিক ট্র্যাক নেই। কেন নেই? মাঠ, ট্র্যাক না থাকলে আরও স্বপ্না বর্মন তৈরি হবে কীভাবে? দ্বিতীয়ত, উত্তরবঙ্গে এইমস চাই। তৃতীয়ত, উত্তরে কর্মসংস্থান চাই। শিল্প চাই, তবে কি? আপাতত থাক ওটা এমনটাই জানালেন স্বপ্না বর্মন।

