ঘরে ঘরে জ্বর – সর্দি – কাশি! সাবধান থাকবেন কীভাবে?
বেস্ট কলকাতা নিউজ : ঘরে ঘরে জ্বর, সর্দি-কাশি! কনজাংটিভাইটিসে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে। বাচ্চারাও রেহাই পাচ্ছে না। সবাই বলছেন ভাইরাল! আসলে সত্যিটা কী? করোনার মতই কোনও মারাত্মক ভাইরাসের আক্রমণ নয় তো? প্রথম কলকাতার কাছে সত্যিটা বললেন বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. অরিন্দম বিশ্বাস। কীভাবে সাবধানে থাকবেন? কনজাংটিভাইটিসে আক্রান্ত হলে কী করবেন? প্রত্যেক বাড়িতেই কারও না কারও জ্বর লেগেই রয়েছে। সাথে চোখ লাল। অনেকেই বলছেন অ্যাডিনোভাইরাস। কীভাবে সংক্রমণ থেকে নিজেকে বাঁচাবেন? চোখে লাল হলে তা কতটা চিন্তার?
একটা ভাইরাল ফিবারের প্রকোপ চলছে কিন্তু তা কতটা মারাত্মক? অ্যাডিনোভাইরাস আসলে কী? কনজাংটিভাইটিস হলে কীভাবে আটকাবেন? লোকমুখে যার পরিচিতি জয় বাংলা নামে। বাড়ছে আতঙ্ক কোনও ভাবেই কি রোখা সম্ভব নয় এই রোগ ? চোখ লালের সাথে জ্বর আসলে কোন ওষুধ খাবেন? ডা. অরিন্দম বিশ্বাসের পরামর্শ জেনে নিন। করোনা ভাইরাসের কথা অনেকেই এখনও ভুলতে পারেননি। চোখের নিমেশে কয়েক হাজার থেকে কোটি কোটি মামুষ আক্রান্ত হয়েছিলেন। করোনার চোখ রাঙানি কিছুটা কমলেও, একের পর এক ভাইরাসের আক্রমণ যেন পিছু ছাড়ছে না।
নতুন ভাইরাসের প্রভাবেও দেখা যাচ্ছে এক অফিসে পর পর অনেকেই সংক্রমিত হচ্ছেন। বর্ষায় এই নতুন ভাইরাস কী করোনার মতি ভয়ানক? কী বলছেন বিশিষ্ট চিকিৎসক? মরশুম বদলের সময়ে এমনিতেই এই ধরনের জ্বরের প্রকোপ বাড়ে। এই ভাইরাস কেমন চেহারা নেবে, তা আগে থেকে পুরোটা বোঝা যায় না। প্রতি বছরই এর গড়ন বদলাতে থাকে। তাই কেউ আক্রান্ত হলে। তার থেকে সামান্য দূরত্ব বজায় রাখুন। বাচ্চাদের দিকে বিশেষ নজর দিন। তাহলেই রোগ বালাই দূরে থাকবে।