“THE BRITISH INSTITUTES” কুদঘাট শাখা এবং বিড়া শাখাতে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে ভর্তির সুবিধা ভারতীয় শিক্ষাব্যবস্থায় একটি অভূতপূর্ব মানবিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো

বাংলার খবর | বেস্ট কলকাতা নিউজ

নিজস্ব সংবাদদাতা: বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও সমাজসেবী ডক্টর চন্দ্রচূড় গোস্বামীর ফ্র্যাঞ্চাইজি “THE BRITISH INSTITUTES, BIRA BRANCH” ( উত্তর ২৪ পরগনা ) এবং “THE BRITISH INSTITUTES, KUDGHAT BRANCH” ( দক্ষিণ কলকাতা ) শাখা দুটির পক্ষ থেকে ২০২৫ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে ভর্তির সুবিধা ভারতীয় শিক্ষাব্যবস্থায় একটি অভূতপূর্ব মানবিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো । শুধু তাই নয় এখানে স্পোকেন ইংলিশ, ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ এবং কম্পিউটার শেখার কোর্সফিসটিও অনেক কমিয়ে দেওয়া হয়েছে যাতে দারিদ্র বা অর্থাভাব শিক্ষার্থীদের কাছে কম্পিউটার ও ভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা না সৃষ্টি করে । ইংরেজী ভাষা শিক্ষার প্রসারে ভারতে ১৯৩৫ শাল থেকে কাজ করা “THE BRITISH INSTITUTES” এর মত পৃথিবীখ্যাত প্রথিতযশা প্রতিষ্ঠানের এই দুটি শাখাতে এইরকম অভাবনীয় সুবিধা পেয়ে ২০২৫ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা অত্যন্ত খুশী । ব্রিটিশ ইনস্টিটিউটের এই শাখা দুটির বিসনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার অনামিকা মন্ডলের বক্তব্য শুধু মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী নয় উচ্চমাধ্যমিক, আই.এস.সি., আই.সি.এস.সি. এবং কলেজের পরীক্ষার্থীদেরও নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত এই বিশেষ সুবিধা দিতে আমরা আগ্রহী । অন্যান্য প্রতিষ্ঠান যখন শিক্ষাক্ষেত্রে অর্থ বাণিজ্যিক বিষয়কে বেশি প্রাধান্য দেয় সেখানে আমাদের চেয়ারম্যান স্যার ডক্টর চন্দ্রচূড় গোস্বামীর ব্রিটিশ ইনস্টিটিউটের শাখা দুটিতে শিক্ষাকে সর্বজনীন করার দিকে জোড় দেওয়া হয় কারণ স্যারের বক্তব্য সমাজের মেরুদন্ড ছাত্র ছাত্রীরা যেন অর্থের অভাবে শিক্ষা অর্জনের অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয় ।

মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হওয়ার দিন থেকে রোজ বাংলার বিভিন্ন স্কুলের সামনে গিয়ে পরীক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি তাদের অভিভাবকদের প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এই বিশেষ সুবিধা সম্পর্কে অবগত করছেন শিক্ষাবিদ ডক্টর চন্দ্রচূড় গোস্বামী, দাবা প্রশিক্ষক চন্দন প্রামাণিক, বিশ্বনাথ ধর, সমাজসেবী অনামিকা মন্ডল এবং আরো অনেকে । এই প্রসঙ্গে ডক্টর চন্দ্রচূড় গোস্বামীর বক্তব্য মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা জীবনে প্রথমবার কোন বড় পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছে তাই তাদের শুভেচ্ছা জানানো নিশ্চই প্রয়োজন, কিন্তু শুধু শুভেচ্ছা জানিয়ে কোন লাভ নেই কারণ বাংলায় বিগত সিপিএম সরকারের সময় থেকে ভুল শিক্ষানীতির জন্য বিশেষ করে বাংলা মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের ইংরেজির ভীত একদম নড়বড়ে হয়ে গেছে । এরপর উচ্চমাধ্যমিক থেকেই ছাত্র ছাত্রীরা যত উঁচু স্তরে পড়াশোনা করবে সেখানে অধিকাংশ বই কিন্তু ইংরেজি মাধ্যমে লেখা । শুধু তাই নয়, শিক্ষা সম্পূর্ণ করে চাকুরী জীবনে পা রাখার ক্ষেত্রেও কিন্তু বাংলা এবং ইংরেজী উভয় মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের কাছেই স্পোকেন ইংলিশ এবং কম্পিউটার শিক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয় হয়ে ওঠে । এইজন্য আমরা এই দুই বিষয়কে একত্রিত করে অত্যন্ত স্বল্পমূল্যে কম্বাইন্ড কোর্সেরও ব্যবস্থা করেছি ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *