পর্যটকেরা পাহাড়ে চলে যাচ্ছেন কলকাতা থেকেই সোজাসুজি হোটেল বুকিং আর এন জেপী নেমেই
নিজস্ব সংবাদদাতা : আগে পাহাড়ে যেতে আসতে নামতেন এনজেপীতে ।এখন কলকাতা থেকেই সোজা সুজি হোটেল বুকিং করে আর এন জেপী নেমে সরাসরি পাহাড়ে চলে যাচ্ছেন পর্যটকেরা।আর মোটা টাকা পাবার আশায় একেবারে তাদের নিয়ে প্রায় দৌড়ে চলে যাচ্ছেন গাড়ির ড্র্রাইভারেরা।গত তিন বছর থেকে এইভাবেই চলছে তারা। ।শিলিগুড়িতে হোটেল বুকিং আগের থেকে কমে গেছে প্রায় পঞ্চাশ শতাংশ ফলে একপ্রকার মাথায় হাত তাদের। আর তাতেই হায়হায় করছেন হোটেল মালিকেরা। হোটেল টিকিয়ে রাখাই অসম্ভব হয়ে উঠেছে তাদের কাছে। তারা জানিয়েছেন এখন এক রাতের বেশী কোন পর্যটকই থাকেন না কেনাকাটা করেন না শিলিগুড়িতে। যেটা আগে ছিল অনেক বেশী। আর সেটাই প্রায় কষ্টের কারন হয়ে দাড়িয়েছে হোটেল মালিকদের কাছে। পর্যটকেরা আমাদের চাইতে বেশীকরে চেনেন পাহাড়কে।তাই সহজেই তারা এসে বেড়িয়ে চলে যাচ্ছেন।আগের মতন আর তাদের আমাদের উপরে নির্ভর করতে হয় না। যেটা আগে তাদের করতে হত।
শিলিগুড়ির বেশীরভাগ হোটেলই নির্ভর করে চলত পর্যটকদের নিয়ে এখন সেটা বন্ধ।তাই মাথায় হাত শিলিগুড়ির হোটেল মালিকদের। বিকল্প রাস্তা খুজে পেতে এখন মরিয়া তারা। কারন মানুষ আর থাকছে না শিলিগুড়িতে। যেটা এখন আর ফিরে পাচ্ছেন না শিলিগুড়ির হোটেল ব্যাবসায়ীরা। এনজেপীতে নেমে একেবারে সোজা পাহাড়ে।কেন থাকেন না শিলিগুড়িতে এক পর্যটক জানালেন শিলিগুড়ির আকর্ষন আর আগের মতন নেই।তাই থাকি না।আর আগে এখানে যেসব জিনিস পাওয়া যেত সেটা এখন সব জায়গাতেই পাওয়া যায়। তাই আর আকর্ষন নেই শিলিগুড়ির।এনজেপী তে নেমে সোজা পাহাড়ে।