এই কাজ করুন খাবারের একটি রুটি বাঁচিয়ে, মুক্তি মিলবে সব সমস্যা থেকে, জেনে নিন কিভাবে
বেস্ট কলকাতা নিউজ : বাড়তি রুটি কি করেন? ফেলে দেন? আজ থেকে আর তা করবেন না। আপনি জানেন কি এই একটি রুটিই আপনার ভাগ্য পুরোপুরি বদলে দিতে পারে? জানেন, একটি রুটিই পারে আপনাকে দীর্ঘ দিনের অর্থ সংকট থেকে মুক্তি দিতে! আসলে রুটির সঙ্গে নিবিড় যোগ রয়েছে জ্যোতিষশাস্ত্রের। জ্যোতিষ মতে একটি রুটির গুরুত্ব অপরিসীম। একটি রুটি যে কত কিছু করতে পারে তা আপনার ধারণার বাইরে। একটি রুটি যেমন একটি মানুষের খিদে মেটাতে পারে, তেমনি একটি রুটিই পারে জীবনের হারিয়ে যাওয়া সুখ শান্তি ফিরিয়ে আনতে।
এখন প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই রুটি খাওয়ার চল রয়েছে। অনেক বাড়িতেই সকাল সন্ধে আটার রুটি তৈরি হয়। সেখান থেকে একটি রুটি সরিয়ে রাখা এমন কিছু ব্যাপার নয়। কারণ, সেই রুটির সঠিক ব্যবহার আপনাকে সব সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। ঘরের সুখ শান্তি বজায় রাখতে রুটি দারুন কাজ করে। আপনার ঘরে সুখ শান্তির অভাব থাকলে প্রতিদিন সকালে বাড়িতে বানানো প্রথম রুটি রেখে দিন। সেটি খেতে দিন গরুকে। তেমনই রাতের শেষ রুটিটি খেতে দিন কুকুরকে। যদি এই কাজ আপনি করতে থাকেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আপনার ঘরের সব অশান্তি শান্তিতে পরিণত হবে। অনেকেরই কুন্ডলীতে রাহু কেতুর সমস্যা থাকে। সেক্ষেত্রে রোজ রাতে একটি রুটিতে সরষের তেল মাখিয়ে কালো কুকুরকে খাওয়াতে হবে। মাত্র ১৫ দিন এরকম করলে ভালো ফল মিলবে।
জ্যোতিষ মতে পিতৃ দোষ থেকে মুক্তি দেয় রুটি। এ জন্য অমাবস্যার রাতে প্রথমে রুটি বানিয়ে নিতে হবে। তার সাথে তৈরি করতে হবে ক্ষীর। এরপর সকালে রুটি ও ক্ষীর এক সঙ্গে কাককে খাইয়ে দিতে হবে। এর ফলে শীঘ্রই পিতৃ দোষ থেকে মুক্তি মিলবে। অনেক চেষ্টা করেও সাফল্য মিলছে না? মুক্তি দেবে একটি রুটি। আপনি রুটির মধ্যে চিনি মাখিয়ে পিঁপড়েকে দিন। এই কাজ করার ফলে আপনার জীবনের সমস্ত অসফলতা দূর হয়ে যাবে। আপনি জীবনের সমস্ত কাজে সফল হবেন। অনেক শাশুড়ি বৌমার মধ্যেই বিবাদ হয়ে থাকে। মন চাইলে শাশুড়ির সঙ্গে আপনার সমস্ত বিবাদ মিটে যাবে। আপনাদের সম্পর্ক মজবুত হবে।
এজন্য প্রত্যেক শনিবার প্রথম রুটিটিতে কালো কালিতে শাশুড়ির নাম লিখে নিন। তারপর সেই রুটি কালো কুকুরকে খাইয়ে দিন। ব্যস, সব মনোমালিন্য দূর হয়ে যাবে নিমেষে। অনেক সময় বাচ্ছাদের নজর লেগে যায়। সেই সময় তারা খওয়া দাওয়া করতে চায়না। তখন একটি রুটির ওপর ১১ থেকে ২১ বার গুড় নিয়ে কুকুরকে খাওয়ান। বাচ্ছার নজর দোষ কেটে যাবে। কেরিয়ারের বাধা দূর না হলে পাত্রে থাকা রুটিগুলির মধ্যে নিচের দিক থেকে ৩ নম্বরটি নিন। তারপর হাতের প্রথম ও দ্বিতীয় আঙুল তেলে ডুবিয়ে রুটির মাঝখানে একটি রেখা আঁকুন। এবার এই রুটিটি ২ রঙের কুকুরকে খাওয়ান।তাতে কর্মজীবনের সমস্ত বাধা দূর হবে। বৃহস্পতিবার বা রবিবার এমনটা করলে বিশেষভাবে ফল মিলবে। বাড়িতে অতিথি বা ভিক্ষুক আসলে তাঁকে অবশ্যই খাবার খাওয়ান। খাবারের মধ্যেও রুটি অবশ্যই রাখবেন। কারণে এতে গ্রহগুলি শুভ ফল দিতে শুরু করবে।