জড়িয়ে আছে বিবেকানন্দ ও তাঁর পূর্বপুরুষদের বহু স্মৃতি , বাংলার অখ্যাত এই গ্রাম আঁকড়ে রয়েছে এক সোনালী অতীতকেই
বেস্ট কলকাতা নিউজ : স্বামী বিবেকানন্দের পৈতৃক বাড়ি ওই গ্রামে হলেও কলকাতায় তাঁর জন্ম। তবে এজেলার সঙ্গে বিবেকানন্দের যোগ ছিল নিবিঢ়। সেকথা বেশ কিছু তথ্য-প্রমাণ তুলে ধরে বর্ণনা করেছেন এতল্লাটের অনেক ইতিহাসবিদ। এতল্লাটের মানুষজন এখনও খুবই শ্রদ্ধার চোখে দেখেন বিবেকানন্দের পরিবারকে। তাঁর পৈতৃক ভিটে গ্রামের মানুষজন নিজেরাই যেন আগলে রেখেছিলেন। যদিও পরবর্তী সময়ে এলাকাবাসীদের দাবি মেনেই বিবেকানন্দের পৈতৃক ভিটে-সহ জমিটি তুলে দেওয়া হয়েছে রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন কর্তৃপক্ষের হাতে। বর্তমানে মঠ কর্তৃপক্ষই সেই ভিটের রক্ষণাবেক্ষণ করে।
‘ভারতবর্ষকে জানতে গেলে আগে জানতে হবে বিবেকানন্দকেও’। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই বিখ্যাত উক্তিই প্রমাণ করে দেয় ভারতে আজও কতটা প্রাসঙ্গিক স্বামী বিবেকানন্দের মত ও পথ । এহেন বীরকে নিয়ে গর্বের কোনো শেষ নেই পূর্ব বর্ধমানের কালনার দত্ত দ্বারিয়াটন গ্রামের বাসিন্দাদের। কারণ এই গ্রামই আদি নিবাসস্থল ছিল বিবেকানন্দের পূর্ব পুরুষদের । দীর্ঘকাল এলাকার বাসিন্দারাই ৪৬ শতক জমি নিয়ে থাকা বিবেকানন্দের পৈতৃক ভিটে আগলেও রেখেছিলেন। অবশ্য ওই ভিটে এখন রয়েছে রামকৃষ্ণ মিশনের তত্ত্বাবধানে।