আজ নন্দীগ্রাম গণহত্যা দিবস, বাংলায় বুকে এক জ্বলন্ত ইতিহাস সিপিএম শাসনে নারকীয় গণহত্যার
আজ 14 মার্চ। ২০২৩ সাল।কয়েকদিনের মধ্যেই নির্দেশিকা জারি হবে বাংলায় ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনের। সম্প্রীতি মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘী বিধানসভার উপনির্বাচনের সিপিএমের সমর্থনে কংগ্রেস প্রার্থীর জয় নিজেদের জয় বলে দাবি করে বাংলার প্রত্যেকটি গ্রামে গ্রামে আবার পঞ্চায়েত গঠনের ডাক দিয়েছে সিপিএম। কিন্তু ২০০৭ সাল থেকেই 14 মার্চ বাংলা তথা বাঙালির মনে ভেসে ওঠে রক্তাক্ত ইতিহাসের পাতা।
যে দিনটাতে পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রামে শুধুমাত্র কৃষকদের কাছ থেকে উর্বর জমি কেড়ে নিয়ে নিজেদের ঘনিষ্ঠ শিল্পপতিদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য যাবতীয় মানবিকতাকে জলাঞ্জলি দিয়ে নির্বিচারে নারকীয় গণ হত্যা করেছিল সিপিএমের হার্মাদ বাহিনী।
সন্তানের সামনে তাদের মায়েদের গণধর্ষণ করে যৌনাঙ্গে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিল লোহার শলাকা। মায়ের সামনে তার কিশোর সন্তানকে হত্যা করে ২ পা চিরে হত্যা করেছিল মুখে লাল কাপড় বেঁধে গ্রাম দখল করতে আসা সিপিএমের হার্মাদ বাহিনী।
ঘটনার পরে কেটে গিয়েছে প্রায় ১৬ বছর। অথচ আজও নন্দীগ্রামের তেখালি ভাঙা বেড়া গোকুলনগর অথবা খেজুরির জননী ইঁট ভাটার আশেপাশের এলাকায় গেলে শোনা যায় সন্তান হারা মায়ের ক্রন্দন।প্রকাশ্যে বলতে অনেকেই ভয় পায় তার কারণ সেদিন যারা সিপিএমের হার্মাদ বাহিনীর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে গণহত্যায় হাত মিলিয়েছিল, তারাই এখন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর আশেপাশে ঘুরে লাল ফেট্টিকে গেরুয়া রঙে বদলে ফেলেছে।
আজ 14 মার্চ। ২০২৩ সাল।কয়েকদিনের মধ্যেই নির্দেশিকা জারি হবে বাংলায় ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনের। সম্প্রীতি মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘী বিধানসভার উপনির্বাচনের সিপিএমের সমর্থনে কংগ্রেস প্রার্থীর জয় নিজেদের জয় বলে দাবি করে বাংলার প্রত্যেকটি গ্রামে গ্রামে আবার পঞ্চায়েত গঠনের ডাক দিয়েছে সিপিএম। কিন্তু ২০০৭ সাল থেকেই 14 মার্চ বাংলা তথা বাঙালির মনে ভেসে ওঠে রক্তাক্ত ইতিহাসের পাতা।
যে দিনটাতে পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রামে শুধুমাত্র কৃষকদের কাছ থেকে উর্বর জমি কেড়ে নিয়ে নিজেদের ঘনিষ্ঠ শিল্পপতিদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য যাবতীয় মানবিকতাকে জলাঞ্জলি দিয়ে নির্বিচারে নারকীয় গণ হত্যা করেছিল সিপিএমের হার্মাদ বাহিনী।
সন্তানের সামনে তাদের মায়েদের গণধর্ষণ করে যৌনাঙ্গে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিল লোহার শলাকা। মায়ের সামনে তার কিশোর সন্তানকে হত্যা করে ২ পা চিরে হত্যা করেছিল মুখে লাল কাপড় বেঁধে গ্রাম দখল করতে আসা সিপিএমের হার্মাদ বাহিনী।
ঘটনার পরে কেটে গিয়েছে প্রায় ১৬ বছর। অথচ আজও নন্দীগ্রামের তেখালি ভাঙা বেড়া গোকুলনগর অথবা খেজুরির জননী ইঁট ভাটার আশেপাশের এলাকায় গেলে শোনা যায় সন্তান হারা মায়ের ক্রন্দন।
প্রকাশ্যে বলতে অনেকেই ভয় পায় তার কারণ সেদিন যারা সিপিএমের হার্মাদ বাহিনীর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে গণহত্যায় হাত মিলিয়েছিল, তারাই এখন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর আশেপাশে ঘুরে লাল ফেট্টিকে গেরুয়া রঙে বদলে ফেলেছে।